সিহালী গ্রামের মধ্য পাড়া ঘেষে উত্তর দিকে পুরাতন হাটখোলা নামক প্রত্নস্থলে ন্যূনপক্ষে পাচশত বিঘা ব্যাপী উচু ভিটার মাটির সাথে ভাঙ্গা ইটের ও মুৎপাত্রের টুকরা মিশে রয়েছে। আর মাটির নিতে কোদাল চালিয়ে আস্ত ইট তুরে আনা যায়। উচু ভিটার চারিদিকে রয়েছে অতি নীচু জমি আর জলাশয়। এথেকে অনুমান করা যায় উচু ভিটায় এককালে ছিল দুগের অবস্থান আর নীচু জমি ও জলাশয়ে ছির দুগ বেষ্টনকারী পরিখা। কালের পরিক্রমায় পরিখা ভরাট হয়ে নীচু জমিতে রূপান্তরিত হযেছে আর দুগটি ধ্বংসপ্রাপ্ত হযে মাটির নীচে প্রোথিত হযেছে। পরিদশন অন্তে িএই ধ্বংসাবশেষটি প্রাচীনত্ব সম্পকিত এক প্রশ্নের উত্তরে প্রত্নতত্ববিদগণ বতমান নিবন্ধকারকে জানিয়েছিলেন, এটা নিম্নপক্ষে গুপ্তযুগের কীতি। আমরা জানি গুপ্ত বংশের রাজত্ব টিকে চির ৩২০ খৃষ্টাশ্ব হতে ৫৫০ খৃষ্টাব্দ পযন্ত। সেই হিসেবে এটা দেড় থেকে পৌনে দুই হাজার বৎসর পূর্র কোন সময়ে কীতি।প্রত্নত্বগণ কতৃক পরিদশিত বিশাল আয়তনের উচু ভিটার প্রাচিন ইট দিয়ে তৈরি ১২ হাত দীঘ ও ৫ হাত চওড়া গম্বুজাকৃতির একটা স্থাপনার ভগ্নাশেষ আজও অবশিষ্ট রয়েছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস